১৮/১২/২০১৬ রবি
শখের ভুল, যখের ধন
শখের ভুল, যখের ধন
বিনামূল্যে ফন্ট ডাউনলোড লিংক--
অহনলিপি-বাংলা১৪ ইউনিকোড ফন্ট প্যাকেজ ডাউনলোড লিংক:
ডাউনলোড করা এই ইউনিকোড ফন্ট প্যাকেজের মধ্যে আছে ইউনিকোড ফন্ট(কম্পিউটারে লেখার হরফসমূহ) AhanLipi-Bangla14.ttf , তার উপরে ক্লিক করলে ফন্ট ইনস্টল হয়ে যাবে সঙ্গে কিবোর্ড(setup.exe) দেওয়া আছে তাতে ক্লিক করলে কিবোর্ড ইনস্টল হয়ে যাবে কিবোর্ড দিয়ে সহজে লিখতে পারবেন
যুক্তবর্ণ স্বচ্ছ, সহজ সঙ্গে কিবোর্ডের নক্সা দেওয়া আছে
অন্যান্য ফন্টও ডাউনলোড করে নিন
এই ফন্ট না হলে লেখার উদ্দেশ্য বোঝা যাবে না
সঙ্গে দেওয়া ফাইল দেখে নিতে হবে
অহনলিপি-বাংলা১৪ ডিফল্ট টেক্সট ফন্ট সেটিং
(AhanLipi-Bangla14 Default text font setting)
Default text font setting ডিফল্ট টেক্সট ফন্ট সেটিং
(bottom right) click on down arrow head
Default input Language
Bengali(India)--Bn14
Installed Services
(move up)--BN Bengali(India)--Keyboard--Bn14
EN English
-->OK
→→→→→ (Display) → Clipboard--Font--Paragraph--Styles--Editing
(right corner) styles
Normal--right click
Modify
Modify style
Normal
formatting
AhanLipi-Bangla14=11point
all script/complex
New documents Based on this template
Format
Font
Latin text
Font
AhanLipi-Bangla14, Regular =11point
Complex scripts
Font
AhanLipi-Bangla14, Regular =11point
-->OK
-->OK
এবারে টেক্সটে ‘অহনলিপি-বাংলা১৪’ AhanLipi-Bangla14 ফন্টে সকল কিছু লেখা যাবে
এবং
অহনলিপি-বাংলা১৪ ডিফল্ট ইন্টারনেট ফন্ট সেটিং
(AhanLipi-Bangla14 Default Internet font setting)
Default Internet font setting ডিফল্ট ইন্টারনেট ফন্ট সেটিং
(top left) Tools
Options > contents
Fonts & Colors
Default font:=AhanLipi-Bangla14
Advanced...
Fonts for: =Bengali
Proportional = Sans Serif, Size=20
Serif=AhanLipi-Bangla14
Sans Serif=AhanLipi-Bangla14
Monospace=AhanLipi-Bangla14, Size=20
-->OK
Languages
Choose your preferred Language for displaying pages
Choose
Languages in order of preference
Bengali[bn]
-->OK
--> OK
এবারে ইন্টারনেট খুললে ‘অহনলিপি-বাংলা১৪’ ফন্টে সকলকিছু দেখা যাবে নেটে একই ফন্টে সব কিছু লেখাও যাবে
শখের ভুল, যখের ধন
ব্যাকরণ নিয়ে বড় গোল ব্যাকরণ অনুসারে ভাষা চলবে, নাকি ভাষাকে ব্যাকরণ ব্যাখ্যা করবে, তা নিয়ে গোল বেঁধে যায় যদি বলি “এ কাজে সহযোগ দরকার”, তবে সেটা ঠিক আছে, ব্যাকরণে বিঘ্ন ঘটে না যদি বলি “কাজটিতে সে আমার সহযোগী”, তাহলেও ব্যাকরণ ঠিক আছে আবার যাদি বলি “কাজটিতে তার সহযোগীতা দরকার” তবে ব্যাকরণ ঠিক নেই বলতে হবে “কাজটিতে তার সহযোগিতা দরকার” তো ভুলটা কেন হল? হল কারণ, আমরা ই-ঈ/ি - ী উচ্চারণ আলাদা করে করি না
উচ্চারণে তফাত করি না, তফাত করি কেবল বানানে কারণ সেটাই ব্যাকরণের নিয়ম নিয়মটা কৃত্রিম, জীবনের সঙ্গে যোগ নেই তাই “ব্যাকরণের” নিয়ম নীতি মনে রাখতে না পারলে, বা নিয়মটা না জানলে ভুল হয় এটা নিতান্ত শখের ভুল, তাই চিরকাল এটা চলবে যে নিয়ম বাস্তব জীবনের সঙ্গে মেলে না, তা মুখস্ত করে রাখতে হয় আর সেটা মনে না থাকলে, বা মনে না রাখলেই সমস্যা
রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, বাংলা ভাষার উচ্চারণে তৎসম শব্দের মর্যাদা রক্ষা হয় বলে আমি জানিনে কেবল মাত্র অক্ষরবিন্যাসেই তৎসমতার ভান করা হয় মাত্র, সেটা সহজ কাজ বাংলা লেখায় অক্ষর বানানের নির্জীব বাহন-- কিন্তু রসনা নির্জীব নয়-- অক্ষর যাই লিখুক, রসনা আপন সংস্কার মতোই উচ্চারণ করে চলে... যদি প্রাচীন ব্যাকরণকর্তাদের সাহস ও অধিকার আমার থাকত, এই ছদ্মবেশীদের উপাধি লোপ করে দিয়ে সত্য বানানে এদের স্বরূপ প্রকাশ করবার চেষ্টা করতে পারতুম ...প্রাকৃত বাংলায় তদ্ভবশব্দবিভাগে উচ্চারণের সম্পূর্ণ আনুগত্য যেন চলে এই আমার একান্ত ইচ্ছা ছিল কিন্তু যদি নিতান্তই সম্পূর্ণ সেই ভিত্তিতে বানানের প্রতিষ্ঠা নাও হয় তবু এমন একটা অনুশাসনের দরকার যাতে প্রাকৃত বাংলার লিখনে বানানের সাম্য সর্বত্র রক্ষিত হতে পারে সংস্কৃত এবং প্রাচীন প্রাকৃত ভাষা ছাড়া সভ্য জগতের অন্য কোনো ভাষারই লিখনব্যবহারে বোধ করি উচ্চারণ ও বানানের সম্পূর্ণ সামঞ্জস্য নেই-- কিন্তু নানা অসঙ্গতিদোষ থাকা সত্ত্বেও এসম্বন্ধে একটা অমোঘ শাসন দাঁড়িয়ে গেছে কাজ চলবার পক্ষে সেটার দরকার আছে বাংলা লেখনেও সেই কাজ চালাবার উপযুক্ত নির্দিষ্ট বিধির প্রয়োজন মানি (বাঙ্গালা ভাষা ও বাণান-- দেবপ্রসাদ ঘোষ, ১৩৪৬/১৯৩৯, পৃঃ-৯৬-৭, থেকে)
ব্যাকরণ ভাষাকে ব্যাখ্যা করে, তাই ভাষা ব্যাকরণের রেল লাইন ধরে চলবে না এককালে রেল পাতা হয়েছিল সংস্কৃতে, তারপরে বাংলা তার বাস্তবতা থেকে বহু দূরে সরে গিয়ে নতুন ভাষা হয়েছে, তার চলাচলের নিয়ম রীতি পালটে অন্য রকম হয়ে গেছে অনেকটাই কিন্তু লাইনের সংস্কার হয়নি, তবু কিন্তু গাড়ি চলছেই, ফলে সে বেলাইন হচ্ছে ন্যারো গেজ, ব্রড গেজ লাইনের মধ্যে বিশাল পার্থক্য, সেটা না মানলে গাড়ি চলবে কেমন করে? দার্জিলিং যাবার লাইট রেল বা টয় ট্রেন, সে লাইন ধরে কি শিয়ালদহের ট্রেন চলতে পারবে? পারবে না কিন্তু চালিয়ে দেওয়া হয় বলে, বাংলার বাগানে অনেক ভ্রান্তি জন্ম নেয়, অনেক আগাছার ফলন সেখানে এটা আমাদের অমনযোগ শুধু নয়, আলস্য ও অকর্মণ্যতার মিশ্র ফল
বাংলায় আছে কেবল “ই” তাই বর্ণমালায় রয়ে যাওয়া ঈ-বর্ণটি আগাছার মতো হয়ে আছে সেজন্য লিখতে হবে সহযোগিতা, সহযোগি এতে আলাদা করে বানান মনে রাখার কিছু নেই তবে ই-এর বর্ণচিহ্ন হিসেবে নিতে হবে “ী” কারণ এটা হাতে করে লিখতে সুবিধে, আর হরফের আগে বা পরে চিহ্ন বসালেও, চিহ্নের ধ্বনি তথা উচ্চারণ সর্বদা সহযোগী বর্ণের পরেই হয় তাই সাযুজ্য রাখতে চিহ্ন লিখবও পরে বাংলা ইউনিকোড ফন্ট(হরফ সমূহ) আন্তর্জাতিক মানের ফন্ট, যা দিয়ে কম্পিউটারে লেখা হয়, সেই ফন্টে(হরফে) বাংলা লিখতে হলে সকল স্বরচিহ্ন সহযোগী বর্ণের পরেই টাইপ করতে হয় ফন্টের আভ্যন্তরীণ কারিগরি কৌশলের জন্য চিহ্নগুলি তার নিজস্ব স্থানে গিয়ে বসে অর্থাৎ, ক+ি লিখলে তা আপনিই লেখা হবে “কি”, কখনোই ি + ক, লিখতে হবে না এজন্য ই-এর স্বরচিহ্ন-- ী, করতে বাধাও নেই তখন সর্বত্র লিখব সহযোগী, সহযোগীতা কোনও সংকট থাকবে না, সমস্যাও হবে না সংকট সমস্যা আদর করে পুষলে তার সংকট সমস্যা তো হবেই এবার যেহেতু পোষা বন্ধ-- সংকট সমস্যাও বন্ধ
আগে
বানান লেখা হত-- শাড়ী, গাড়ী, বাড়ী এখন তার বানান পালটে সহজ করা হয়েছে শাড়ি, গাড়ি,
বাড়ি এতে সুবিধে হয়েছে ঠিকই কিন্তু এভাবে শব্দ ধরে ধরে বানান সংস্কার করলে তা মনে
রাখার সংকট বরং বাড়বে, কোনটাতে কী পরিবর্তন করা হল তা মনে রাখতে হবে বাংলায় আছে
প্রায় দেড় লক্ষ শব্দ তার বিভিন্ন শব্দ ধরে ধরে সংস্কার করলে সংকট বা চাপ আরও বাড়বে
ফলে বরং আরও বানান ভুল হবেএকটি সেমিনারে দেখেছি বিশেষজ্ঞরা ‘চিন’ বানান হবে নাকি
‘চীন’ হবে, তা নিয়ে সহমত হতে পারেননি বাংলায় বানানের পছন্দের রঙধনু থেকে যা খুশি
গ্রহণ করা চলে, বানান এক হবে কেমন করে?
অনুসন্ধান করে দেখা যাচ্ছে বাংলা স্বরবর্ণ ‘ঈ’ বর্জন করলে বাংলায় মোট বানান ভুলের প্রায়
চারভাগের একভাগই দূর হবে এ এক বিশাল পরিমাণ ভুল নিরসন এক ব্যাঙ নিধনেই মুক্ত প্রান্তরের
মেঠো কোলাহল চারভাগের একভাগ কমে যাবে, সে বড় কম কথা নয় ভাষাবিজ্ঞানীরা
বলেন, ঈ-বর্ণ বাংলার মৌলিক স্বরধ্বনি নয়
বানান
সামলাতে হলে স্বরবর্ণ/স্বরচিহ্নকে আগে সামলাতে হবে কারণ পদে পদে স্বরবর্ণ,
স্বচিহ্নের ব্যবহার আবার এদের মধ্যে ই-ঈ/ি- ী সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় যদি
‘ই’-বর্ণ এবং ‘ি’-চিহ্ন রেখে, ‘ঈ’ এবং ‘ী’ বর্জন করা হয়, তবে
অবাক কাণ্ড হবে যে, মোট বানানভুলের চার ভাগের একভাগই কমে যাবে সাধারণভাবে বাংলায়
বানানভুলের আশংকা ৩১.৭৬%শতাংশ, আর ই-ঈ /ি- ী জনিত ভুল ৮.০৪৩৯% শতাংশ
হিসেব
কষে দেখা গেছে যে, বাংলায় মোট বানান ভুলের আশংকা প্রায়
৩১.৭৬%শতাংশ তার ৮.০৪৩৯% শতাংশই তৈরি হচ্ছে ই-ঈ/ি - ী এর সম্মিলিত কোলাহলে বাংলায়
ই-ঈ এবং ি- ী ব্যবহারের তুলনাংক হল--ই=০.৯৪৪৯% শতাংশ
ঈ=অতীব নগণ্য
ি=৫.২৮%শতাংশ
ী=১.৮১৯ শতাংশ
এর সকলগুলির ব্যবহার একত্রে মিলিয়ে= ৮.০৪৩৯%শতাংশ শুধু স্বরচিহ্ন দুটি মিলিয়েই ৭.০৯৯%শতাংশ এখানে স্পষ্টই বোঝা যাচ্ছে যে, স্বরধ্বনি দুটির ব্যবহার খুবই বেশি, আর ই-কার (ি) সবাইকে ছাপিয়ে অনেক উপরে তাই যদি ি - ী চিহ্ন দুটি মিলিয়ে একটিই চিহ্ন করা হয়, তবে বাংলায় মোট বানান ভুলের এক-চতুর্থাংশ(৩.৯৪৮ভাগ) কমে যাবে, কারণ বাংলায় বানান ভুলের মোট আশঙ্কা প্রায় ৩১.৭৬% শতাংশ(৩১.৭৬ ÷ ৮.০৪৩৯ = ৩.৯৪৮)
তাই যদি ি - ী মিলিয়ে একটি চিহ্ন ী করা হয়-- তবে বাংলায় মোট বানান ভুলের এক-চতুর্থাংশই কমে
দাঁড়াবে ২৩.৭১৬১%, কারণ বাংলায় বানান ভুলের মোট আশঙ্কা প্রায় ৩১.৭৬%শতাংশ
আতঙ্কিত হয়ে সবাই বলবেন সেকী, ঈ - ী বাদৼ হায়, বানানের কী হবে?
হ্যাঁ, বানান ভুল অবশ্যই হবে, তারপরে সে বানান অভ্যাস
হয়ে যাবে সে বানান ভুলের পরিমাণ অতীব সামান্য বাঙালিরা ব্যবসায়ী জাতি নয় বলে, সামান্য ভুলে বড় ব্যস্ত হবে, বিরাট লাভের দিকটা তার
নজর এড়িয়ে যাবে হয়তো! বানান তো এক অলিখিত সামাজিক চুক্তি
অভ্যাসের দ্বারা তা ঠিক হয়ে যাবে
সংস্কৃত ব্যাকরণের ভয়ে এত ভীত কেন? নতুন যে
বানান হবে সেটাই সিদ্ধ এককালে তো বাংলায় শাস্ত্র চর্চা করলে নরকে যাবার শাপ ছিল তবু
তো বাংলা জেগেছে, এবং শুধু জেগেছে তা-ই নয় বিশ্বশ্রেষ্ঠ নোবেল অর্জন করেছে বাংলা
এখন ভারতের শ্রেষ্ঠ ভাষা, বাংলা এখন বিশ্বের মধুরতম ভাষা নিন্দুকের অভিসম্পাতেও বাংলা
নরক হয়ে যায়নি, বরং বাংলা এখন পরম বরণীয়, পরম স্বর্গ বাংলা এখন ভারতের জাতীয় সংগীতও এই ই- ী পরিবর্তনটি দশ বছরব্যাপী চলুক, এর মধ্যে আর কোনও পরিবর্তন নয় আগে এটি বেশ আত্মস্থ হোক, তারপরে একে একে বিবেচনা করে বেছে বেছে এসব শঠ লিপি বর্জন করা যাবে!
কিছু বাস্তব উদাহরণ দেখা যাক যে সকল শব্দে পর পর ি - ি আছে; ি -ী আছে; ী - ি আছে;
ী- ী আছে; এবং এসব মেশানো অবস্থায় আছে, তেমন শব্দসমূহ দেখা যাক--
দুটি চিহ্ন-- ি এবং ী জনিত বিশেষ পাঠ
ি ি
গিরিশ তিমির দিঘি নিবিড় বাঘিনি ভিখিরি শিশি হাজিরি হিজিবিজি
ি ী
কারিনী গামিনী গিরীশ তমালিনী দায়িনী ধারিনী নাশিনী পরিসীমা পালিনী বাসিনী বাহিনী বিভীতক ভাষিনী মহিষী শালিনী শায়িনী
ী ি
জীবিত দীপিত নীতি নীলিমা পীড়িত ভীতি রীতি
ী ী
জীবী নীতীশ রীতীশ শরীরী
নানাভাবে ি ী চিহ্ন দুটি মেশানো--
গীতবিলাসী জীবিনী দীধিতি দীপিকা নিপীড়িত নিমীলিত নিশীথিনী পরিশীলিত, পরিসীমিত বিজিগীষা বিভীষিকা বিষাদিনী শরীরিণী
ই-ঈ, ি/ী লিখনের মধ্যে সমতা বিধান করে সর্বত্র ই-ঈ এর জায়গায় কেবল ই, এবং ি - ী এর জায়গায় কেবল ী চিহ্ন গ্রহণ করে, সেগুলির বানান কেমন হবে তা দেখা যাক--
ি ি
গীরীশ তীমীর দীঘী নীবীড় বাঘীনী ভীখীরী শীশী হাজীরী হীজীবীজী
ি ী
কারীনী গামীনী গীরীশ তমালীনী দায়ীনী ধারীনী নাশীনী পরীসীমা পালীনী বাসীনী বাহীনী বীভীতক ভাষীনী মহীষী শালীনী শায়ীনী
ী ি
জীবীত দীপীত নীতী নীলীমা পীড়ীত ভীতী রীতী
ী ী
জীবী নীতীশ রীতীশ শরীরী
ি ী মেশানো
গীতবীলাসী
জীবীনী দীধীতী
দীপীকা নীপীড়ীত
নীমীলীত নীশীথীনী
পরীসীমীত বীজীগীষা
বীভীষীকা বীষাদীনী
শরীরীণী
লড়াইয়ের সঠিক কৌশলে এত কাল পরে বানানে বিজয় হল
দেখুন লিংক: ঈ-সংহার:
এবং
http://banglaabas.blogspot.in/
সর্বশেষ পরিমার্জন: ৩০/১০/২০১৮
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন